শিরোনাম
মেম্বার নির্বাচিত হলে আধুনিক ওয়ার্ড গড়ার প্রতিশ্রুতি শামিম সরকারেরহাজারো নেতাকর্মীর সাথে বিশাল মিছিল নিয়ে সমাবেশে বিএনপি নেতা এডভোকেট আল ফাত্তাহ খানভালুকায় ৫০টি সরকারী গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ: বাধা দেওয়ায় কেয়ারটেকারকে হুমকিঈদ উল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন সাবেক ছাত্রদল নেতা আলতাফ হোসেনঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক হানিফ আকন্দঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক আল আমিন রতনঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক মোবারক হোসেন রনিঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক সাদ্দাম হোসাইনঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানালেন বিএনপি নেতা মেম্বার প্রার্থী আব্দুল মতিনঈদ উল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন বিএনপি নেতা আবু সাঈম মোল্লাভবানীপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৪ত্রিশালে কৃষকদের নিয়ে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিতত্রিশালে তিনদিন ব্যাপী নজরুল জন্মজয়ন্তীর সমাপ্তিজরাজীর্ণ ভবনে চলছে খোদাবক্সপুর কমিউনিটি ক্লিনিকভালুকায় ধর্ষণের শিকার ষষ্ঠশ্রেণীর শিক্ষার্থীত্রিশালে ইউপি সদস্যদের গ্রাম আদালত বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদাননামজারীর নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগত্রিশালে গ্রাম আদালত বিষয়ক দ্বিতীয় দিনের প্রথম পর্ব প্রশিক্ষণ শুরু বিজ কৃষি কর্মসূচির মাধ্যমে ৫০০ জন উপকারভোগীর মধ্যে সবজি বীজ বিতরণ৭৮তম মৃত্যুবার্ষিকী ভাওয়াল জমিদার আব্দু মিঞার
.
Main Menu

ধরাছোঁয়ার বাইরে আ.লীগ মন্ত্রীর আস্থাভাজন আমজাদ হোসেন!নেপথ্যে ঝুট ব্যবসা (পর্ব-১)

ইপেপার / প্রিন্ট ইপেপার / প্রিন্ট

জনতার নিঃশ্বাস প্রতিবেদন:: এক সময়ের আওয়ামীলীগ এমপি রহমত আলীর কাছের মানুষ হিসেবে পরিচিত এবং পরবর্তীতে রহমত আলীর মেয়ে আওয়ামীলীগ সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী টুসির ঘনিষ্ট আস্থাভাজন ভবানীপুরের আমজাদ হোসেন রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। আওয়ামীলীগ নেতা আমজাদ হোসেন স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ সরকারের এমপি ও মন্ত্রীদের প্রভাব খাটাতেন স্থানীয় পর্যায়ে। তাদের ক্ষমতার প্রভাবে তিনি ধরাকে সরা জ্ঞান করতেন। আওয়ামীলীগ নেতাদের ক্ষমতার বলয়ে নিজেকে রেখে স্থানীয় একাধিক কোম্পানীর ঝুট ব্যবসা করতেন তিনি। জুলাই বিপ্লবেও সাধারণ শিক্ষার্থী ও আন্দোলনে অংশ নেয়া ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল প্রথম সারিতে। তিনি ৩,৪ ও ৫ই আগস্ট সকাল পর্যন্ত স্থানীয় ছাত্রলীগ,যুবলীগ ও আওয়ামীলীগের নেতাদের সাথে লাঠিসোটা নিয়ে অবস্থান নিয়েছিলেন ভবানীপুর বাজারে। স্থানীয় একাধিক বিএনপি নেতার অভিযোগ তিনি বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় জয়দেবপুর থানা পুলিশকে নিয়মিত বিএনপি নেতাদের নামের তালিকা দিতেন এবং আন্দোলন চলাকালে ধরপাকড়ে সহযোগী ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের প্রভাব কাছে লাগিয়ে দখল করেছেন সরকারি জমিও। তার বিরুদ্ধে এতো অভিযোগ থাকার পরও তিনি ৫ই আগস্টের পর থেকে একাধিক কারখানায় ঝুট ব্যবসা করতেন। সূত্র মতে ছাত্রদল ও গণঅধিকার পরিষদের কয়েকজন নেতা তার এসব অভিযোগ তুলে ধরে ব্যবসা না করার কথা বললে শুরু হয় দৌড়ঝাঁপ।  বিএনপি’র দায়িত্বশীল একাধিক নেতার কাছে গেলে তারাও সাফ জানিয়ে দেয় স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ কোন ব্যবসা করতে পারেনা। উপায়ন্তর না দেখে আওয়ামীলীগের এই নেতা শরণাপন্ন হন ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন যুবদলের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি এমদাদ শিকদারের। এমদাদ শিকদার ইউনিম্যাক্স কোম্পানীতে ৫০ শতাংশ ব্যবসা নিবেন বাকী ৫০ শতাংশ আওয়ামীলীগ নেতা আমজাদের নামেই রেখে কোটেশন জমা দেন ইউনিম্যাক্স কারখানায়। সূত্র মতে আমজাদের শর্ত ছিল আওয়ামীলীগ সরকারের সময় তার করা অপকর্মের বিরুদ্ধে যাতে কোন মামলা না হয়। সব শর্ত মেনে আওয়ামীলীগ নেতা আমজাদের সাথে অংশীদারিত্বে ব্যবসা করার কথা মেনে নিলেও বাধ সাধেন ছাত্রদল নেতা। এসব বিষয় নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কলেজ ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম-আহ্বায়ক জসিম কে বেধড়ক পেটান এমদাদ শিকদারের লোকজন।  পরে জসিম চিকিৎসা শেষে জয়দেবপুর থানা ও জেলা যুবদলের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। কিন্তু ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় হতাশা ও আতঙ্কে দিন পার করার কথা জানান ছাত্রদল নেতা জসিম। আওয়ামীলীগ নেতা আমজাদ হোসেন আরো একাধিক কারখানায় ঝুট ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপকর্মের ফিরিস্তি পড়ুন অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্বে…






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *