শিরোনাম
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা: নাটোরে দলীয় রাজনীতিতে বিভক্তিগাজীপুর সদরে দুুই শতাধিক আদিবাসী ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠি যোগ দিলেন বিএনপিতেত্রিশালে সড়কের বেহাল দশার কারণে দূর্ভোগে মসজিদ ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরাবিএনপি দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বদ্ধপরিকর: আক্তার মাস্টারবাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী ফোরামের ভালুকা উপজেলার আহ্বায়ক কাইয়ুম ও সদস্য সচিব মকবুল৩১ দফার বার্তা পৌঁছে দিতে শ্রীপুরে বিএনপির মহিলা সমাবেশগাজীপুরে বিজ এর উদ্দ্যোগে তারুণ্যের উৎসব উৎযাপিতচমক দেখাতে পারেন বিএনপি নেতা আক্তারুল আলম মাস্টারমতলব উত্তরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক চাই দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভাগফরগাঁওয়ে বিট পুলিশিং, উঠান বৈঠক ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিতএমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ১৫ শতাংশ হচ্ছেঅনলাইন বিজনেস অর্থনীতির চালিকাশক্তিনজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাসনাস্থল উদ্বোধনডোপ টেস্ট করতে গিয়ে হয়রানির অভিযোগ ড্রাইভারদের সারা দেশের মতো ভালুকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতিপ্রতারককে ধরিয়ে দিন!ধানের শীষের পক্ষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে-জয়নাল আবেদীন রিজভীত্রিশালে জুয়া ও নেশায় আসক্ত ছেলের হাতে বাবা-মা খুন মা বাবার নিজ রুমের মেঝেতে পুঁতে রেখেছিল মরদেহত্রিশালে সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভানয়াপাড়ায় ঘরে ঘরে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
.
Main Menu

যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় ১৪ মাসের শিশুসহ স্ত্রীকে রেখে পালালেন স্বামী:অসহায় দিন পার করছেন স্ত্রী

ইপেপার / প্রিন্ট ইপেপার / প্রিন্ট

আবু হুরায়রা,গাজীপুর:: শেরপুরের তারাকান্দী বাজারের হারেজ আলীর মেয়ে জন্নাতুল ইসলাম জহুরা (খুশি)।  বর্তমানে থাকেন গাজীপুরের ভবানীপুর এলাকায়। তিনি পেশায় একজন গার্মেন্টস কর্মী। এক বুক আশা নিয়ে ২০২৩ সালের মার্চের ৩ তারিখে বিয়ে করেন ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের দুরাইল গ্রামের শুরুজ্জামানের ছেলে মেহেদী হাসানকে। তাদের ঘর আলো করে আসে এক পূত্র সন্তানও।  কিন্তু তাদের সুখের সংসারে অন্ধকার নেমে আসে যৌতুক নামে কালো থাবা। অর্থলোভী স্বামী মেহেদী হাসান দাবি করেন ৪ লক্ষ টাকা। গার্মেন্টস কর্মী স্ত্রী জান্নাতুল ইসলাম খুশি বহু কষ্টে ২ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও পুরো ৪ লক্ষ টাকা দিতে না পারায় মন পাননি পাষন্ড স্বামী মেহেদীর।  এই কারণে ১৪ মাসের ছেলে মাহির ও স্ত্রী জান্নাতুল কে রেখে পালিয়ে যান স্বামী মেহেদী।পালিয়ে যাওয়ার দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও যোগাযোগ করেননি স্ত্রী কিংবা সন্তানের সাথে। মাঝে একবার ফোন করে মেহেদী জানান যৌতুকের পুরো টাকা না দিতে পারলে আবারও বিয়ে করবেন। এদিকে সন্তান নিয়ে বিপাকে পড়ে অসহায় দিন পার করছেন গার্মেন্টস কর্মী জান্নাতুন। সঠিক বিচার না পেয়ে ঘুরছেন মানুষের দ্বারে দ্বারে। তাদের ভরণপোষণ না পেয়ে তাদের দিন কাটছে অসহায়ত্বের মধ্যেই। ১৪ মাসের পূত্র সন্তানসহ অসহায় জান্নাতুল ইসলাম জহুরা খুশি বলেন,বাবা- মার সম্মান রাখতে বিয়েতে রাজি হয়েছি। এই কারণে অনার্স কমপ্লিট করতে পারিনি। আমার স্বামী আমাকে নিয়মিত শারীরিক নির্যাতন করতো। সে পেশায় একজন টেইলর। এখন আমি ন্যায্য বিচার চাই।
পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন অসহায় জান্নাতুল।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *